রবিবার, ১৯ আগস্ট, ২০১৮
সোমবার, ১৩ আগস্ট, ২০১৮
কোন মানুষই হিংসামুক্ত নয়। উদার মানুষ তা গোপন রাখে, আর অনুদার প্রকাশ করে থাকে। তুমি কি নিজেকে হিংসামুক্ত মনে কর ?
লোকে যদি পিছন থেকে তোমাকে লাথি মারে, তাহলে জানবে যে, তুমি তাদের সামনে আছ। তোমার প্রতি হিংসা করা হচ্ছে।
মানুষ যত বড় হতে থাকে, তার সাথে সাথে তার দায়িত্বশীলতা ও মসীবত তত বৃদ্ধি পেতে থাকে। আর সফলতা একটি অপরাধ, যা মানুষ ভালো মনে ক’রে অর্জন ক’রে থাকে, যা সমশ্রেণীর সহকর্মীরা ক্ষমা করে না।
মানুষ অনেক সময় তোমার দোষ দেখে রোষ করবে না, কিন্তু তোমার গুণ দেখে রোষে ফেটে পড়বে!
শয়তান জিনরা চুরি করে ঊর্ধ¡ জগতের কোন খবর শুনতে গেলে তাদেরকে তারকা ছুঁড়ে মারা হয়। কিন্তু তুমি যখন বড় হয়ে তারকা হবে, তখন বড় বড় শয়তান তোমাকে আঘাত করবে।
পক্ষান্তরে হিংসুকের মনে কোন শান্তি নেই, কোন স্বস্তি নেই। হিংসুকের শাস্তির জন্য এতটুকুই যথেষ্ট যে, সে তোমার খুশীর সময় মনে মনে বড্ড কষ্ট পায়। উসমান বিন আফ্ফান < বলেন, তোমার জন্য যথেষ্ট যে, তোমার প্রতি হিংসুক তোমার সুখ ও মঙ্গল দেখে খামাখা দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়।
হিংসুক অপরের হৃষ্টপুষ্ট দেহ দেখে নিজের দেহকে ক্ষীণ করে।
হিংসা একটি এমন ব্যাধি, যার মাঝে ন্যায়পরায়ণতা আছে; এ ব্যাধি হিংসিতের যত ক্ষতি না করে, তার তুলনায় বেশী ক্ষতি করে হিংসুকের।
ফকীহ আবুল লাইস সামারকান্দী বলেন, হিংসুকের হিংসা হিংসিতের কাছে পৌঁছনোর পূর্বে হিংসুকের কাছে ৫টি শাস্তি এসে পৌঁছে; (১) সে সতত দুশ্চিন্তা (ও অন্তরজ্বালায়) দগ্ধ হয়, (২) এমন মসীবত আসে যাতে তার কোন সওয়াব হয় না, (৩) লোকমাঝে তার এমন বদনাম হয় যার পর সে প্রশংসিত হয় না, (৪) আল্লাহর নিকট ক্রোধভাজন হয় এবং (৫) তাওফীকের দরজা তার জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয়।
**সার্বিক যোগাযোগ: যায়নুল আবেদীন বিন নুমান।
লোকে যদি পিছন থেকে তোমাকে লাথি মারে, তাহলে জানবে যে, তুমি তাদের সামনে আছ। তোমার প্রতি হিংসা করা হচ্ছে।
মানুষ যত বড় হতে থাকে, তার সাথে সাথে তার দায়িত্বশীলতা ও মসীবত তত বৃদ্ধি পেতে থাকে। আর সফলতা একটি অপরাধ, যা মানুষ ভালো মনে ক’রে অর্জন ক’রে থাকে, যা সমশ্রেণীর সহকর্মীরা ক্ষমা করে না।
মানুষ অনেক সময় তোমার দোষ দেখে রোষ করবে না, কিন্তু তোমার গুণ দেখে রোষে ফেটে পড়বে!
শয়তান জিনরা চুরি করে ঊর্ধ¡ জগতের কোন খবর শুনতে গেলে তাদেরকে তারকা ছুঁড়ে মারা হয়। কিন্তু তুমি যখন বড় হয়ে তারকা হবে, তখন বড় বড় শয়তান তোমাকে আঘাত করবে।
পক্ষান্তরে হিংসুকের মনে কোন শান্তি নেই, কোন স্বস্তি নেই। হিংসুকের শাস্তির জন্য এতটুকুই যথেষ্ট যে, সে তোমার খুশীর সময় মনে মনে বড্ড কষ্ট পায়। উসমান বিন আফ্ফান < বলেন, তোমার জন্য যথেষ্ট যে, তোমার প্রতি হিংসুক তোমার সুখ ও মঙ্গল দেখে খামাখা দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়।
হিংসুক অপরের হৃষ্টপুষ্ট দেহ দেখে নিজের দেহকে ক্ষীণ করে।
হিংসা একটি এমন ব্যাধি, যার মাঝে ন্যায়পরায়ণতা আছে; এ ব্যাধি হিংসিতের যত ক্ষতি না করে, তার তুলনায় বেশী ক্ষতি করে হিংসুকের।
ফকীহ আবুল লাইস সামারকান্দী বলেন, হিংসুকের হিংসা হিংসিতের কাছে পৌঁছনোর পূর্বে হিংসুকের কাছে ৫টি শাস্তি এসে পৌঁছে; (১) সে সতত দুশ্চিন্তা (ও অন্তরজ্বালায়) দগ্ধ হয়, (২) এমন মসীবত আসে যাতে তার কোন সওয়াব হয় না, (৩) লোকমাঝে তার এমন বদনাম হয় যার পর সে প্রশংসিত হয় না, (৪) আল্লাহর নিকট ক্রোধভাজন হয় এবং (৫) তাওফীকের দরজা তার জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয়।
**সার্বিক যোগাযোগ: যায়নুল আবেদীন বিন নুমান।
শনিবার, ১১ আগস্ট, ২০১৮
দারসে কুরআন
gnvb Avjøvni evYx:
]وَإِذَا ضَرَبْتُمْ فِي الْأَرْضِ
فَلَيْسَ عَلَيْكُمْ جُنَاحٌ أَنْ تَقْصُرُوا مِنَ الصَّلَاةِ إِنْ خِفْتُمْ أَنْ يَفْتِنَكُمُ
الَّذِينَ كَفَرُوا إِنَّ الْكَافِرِينَ كَانُوا لَكُمْ عَدُوًّا مُبِينًا(
Avi Rgx‡b mdi Kivi mgq
hw` †Zvgiv fq K‡iv †h, Kv‡diiv †Zvgv‡`i‡K wec‡`i m¤§yLxb Ki‡e, Zvn‡j mvjv‡Z
K¡mi Ki‡j †Zvgv‡`i †Kvb †Mvbvn ev Aciva n‡e bv| wbðqB Kv‡diiv †Zvgv‡`i cÖKvk¨
kÎæÓ (m~iv wbmv-4: 101)|
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)